Home অর্থনীতি করোনায় সোয়া তিন লাখ পোশাকশ্রমিক বেকার

করোনায় সোয়া তিন লাখ পোশাকশ্রমিক বেকার

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> করোনাকালীন সংকটে ৮৭টি কারখানায় ২৬ হাজার পোশাকশ্রমিক ছাঁটাইয়ের শিকার হয়েছেন। অনেকের ক্ষেত্রেই আইন না মেনে ছাঁটাই করা হয়েছে। আবার অনেক শ্রমিক বকেয়া বেতন-ভাতা ও ন্যায্য ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন না। তা ছাড়া করোনায় à§§ হাজার ৯১৫টি পোশাক কারখানা বন্ধ ও লে-অফ হয়েছে। বেকার হয়েছেন à§© লাখ ২৪ হাজার ৬৮৪ শ্রমিক।<&sol;p>&NewLine;<p>&OpenCurlyQuote;কোভিড-১৯&colon; তৈরি পোশাক শিল্পে শোভন কাজের পরিস্থিতি পর্যালোচনা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের &lpar;বিলস&rpar; এই তথ্য জানিয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আজ বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিলসের উপদেষ্টা ও শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের &lpar;স্কপ&rpar; যুগ্ম সমন্বয়কারী নইমুল আহসান জুয়েল। বক্তব্য দেন ইন্ডাস্ট্রি–অল বাংলাদেশ কাউন্সিলের &lpar;আইবিসি&rpar; সাধারণ সম্পাদক চায়না রহমান&comma; বাংলাদেশ ফেডারেশন অব ওয়ার্কার্স সলিডারিটির সভাপতি রুহুল আমিন&comma; বিলস পরিচালক নাজমা ইয়াসমীন প্রমুখ। বিলসের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>লিখিত বক্তব্যে বলা হয়&comma; লকডাউন চলাকালে মজুরি না পাওয়া&comma; কারখানা খোলা ও বন্ধ রাখার বিষয়ে বিভ্রান্তিকর সিদ্ধান্তের কারণে পোশাকশিল্পের শ্রমিকেরা সীমাহীন দুর্ভোগের শিকার হোন। এ ছাড়া করোনাকালে আবাসস্থল সংকট&comma; বিনা নোটিশে শ্রমিক ছাঁটাই&comma; কারখানা লে-অফ ও মজুরির দাবিতে বিক্ষোভসহ নানা কারণে শ্রমিকদের টিকে থাকতে সংগ্রাম করতে হচ্ছে।<&sol;p>&NewLine;<p>যেসব কারখানায় ট্রেড ইউনিয়ন রয়েছে সেসব কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন শ্রমিকনেতারা। তাঁরা বলেন&comma; শ্রমিক ছাঁটাই হলেও সরকারের কোনো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। তবে শ্রমিকদের সংগঠিত হওয়া থেকে শুরু করে ট্রেড ইউনিয়ন নিবন্ধন সবই বন্ধ রাখা হয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে কাজ করানোর কথা থাকলেও অধিকাংশ কারখানায় তা মানা হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন শ্রমিকনেতারা।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version