Home আন্তর্জাতিক গাজায় ঈদের আগের দিন ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৯০ ফিলিস্তিনি

গাজায় ঈদের আগের দিন ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৯০ ফিলিস্তিনি

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> ঈদের আগের দিন গাজা উপত্যকায় ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। আরব চান্দ্র বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী মধ্যপ্রাচ্যে যখন ঈদুল আজহা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছিল&comma; তখন গাজার বাসিন্দাদের জন্য তা পরিণত হয় মৃত্যুর বিভীষিকায়। বুধবার &lpar;৪ জুন&rpar; সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার &lpar;à§« জুন&rpar; সন্ধ্যা পর্যন্ত ইসরায়েলের চালানো বিমান ও স্থল হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৯০ জন ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৮৯ জন। শুক্রবার সন্ধ্যায় গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানায়।<&sol;p>&NewLine;<p>ঈদের মাত্র একদিন আগে&comma; গাজার বিভিন্ন এলাকায় নতুন করে হামলা শুরু করে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী &lpar;আইডিএফ&rpar;। ২০২৩ সালের à§­ অক্টোবর হামাসের চমকে দেওয়া হামলার প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েল যে সামরিক অভিযান শুরু করেছিল&comma; সেটি এখনও চলছে নতুন নতুন ঢেউয়ে। যদিও জানুয়ারি মাসে একবার যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল&comma; তা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। à§§à§® মার্চ থেকে দ্বিতীয় দফার অভিযান শুরু করে আইডিএফ। সেই ধারাবাহিকতায় ঈদের ঠিক আগের দিন চালানো এই আক্রমণকে ফিলিস্তিনিরা বলছেন &OpenCurlyQuote;ঈদকে রক্তে রাঙানোর পরিকল্পিত হামলা’।<&sol;p>&NewLine;<p>গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে শুক্রবার রাতে জানানো হয়&comma; ঈদের পূর্বদিনের হামলায় নিহতদের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯০ জনে এবং আহত হয়েছেন ১৮৯ জন। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে&comma; &&num;8220&semi;নিহত ও আহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে&comma; কারণ অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন। উদ্ধার কাজ চলছে&comma; কিন্তু তীব্র নিরাপত্তা হুমকি ও সরঞ্জামের অভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।&&num;8221&semi;<&sol;p>&NewLine;<p>২০২৩ সালের à§­ অক্টোবর হামাসের হামলার পর থেকে এখন পর্যন্ত গাজায় মোট নিহত হয়েছেন ৫৪ হাজার ৬৭৭ জন এবং আহত হয়েছেন à§§ লাখ ২৫ হাজার ৫৩০ জন। এই বিশাল সংখ্যার মধ্যে ৫৬ শতাংশই নারী ও শিশু। গত আড়াই মাসে দ্বিতীয় দফার অভিযানে প্রাণ হারিয়েছেন ৪ হাজার ৪০২ জন&comma; এবং আহত হয়েছেন প্রায় à§§à§© হাজার ৪০৯ জন। এই হামলাগুলো চালানো হচ্ছে মূলত হামাসকে সামরিকভাবে নিঃশেষ করতে এবং জিম্মিদের মুক্ত করতে—এমনটাই দাবি করেছে আইডিএফ।<&sol;p>&NewLine;<p>২০২৩ সালের অক্টোবরে হামাসের যোদ্ধারা ইসরায়েলের ভূখণ্ডে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায়। সে সময় à§§&comma;২০০ জন ইসরায়েলি নিহত হন এবং ২৫১ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হয়। ইসরায়েলের দাবি অনুযায়ী&comma; এখনও অন্তত à§©à§« জন জিম্মি জীবিত রয়েছেন&comma; যাদের উদ্ধার করতেই চলছে এই অব্যাহত অভিযান।<&sol;p>&NewLine;<p>গাজায় এতো দীর্ঘ সময় ধরে চলা মানবিক বিপর্যয়ে জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বারবার যুদ্ধবিরতি ও শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানিয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে &lpar;আইসিজে&rpar; ইতোমধ্যে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা দায়ের করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি একটি দুই মাসের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবও দিয়েছে। যদিও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এই প্রস্তাবনার প্রতি ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন&comma; হামাস এখনও তা অনুমোদন করেনি।<&sol;p>&NewLine;<p>তথ্যসূত্র &colon; আনাদোলু এজেন্সি<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version