Home প্রবাস টাইমের বর্ষসেরা শিশু গীতাঞ্জলি রাও

টাইমের বর্ষসেরা শিশু গীতাঞ্জলি রাও

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান গীতাঞ্জলি রাও প্রায় পাঁচ হাজারের বেশি প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে সেরার সেরা নির্বাচিত হয়েছে। প্রভাবশালী ব্যক্তিদের তালিকা প্রতি বছর টাইম ম্যাগাজিন প্রকাশ করলেও এবারই প্রথম বর্ষসেরা শিশুর তালিকা প্রকাশ করেছে। এ বছরের বর্ষসেরা শিশু হিসেবে à§§à§« বছর বয়সী গীতাঞ্জলিকে নির্বাচিত করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার তাকে &OpenCurlyQuote;কিড অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়।<&sol;p>&NewLine;<p>টাইম ম্যাগাজিনের প্রোফাইলের জন্য গীতাঞ্জলি রাওয়ের সাক্ষাৎকার নেন হলিউড অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনা জোলি। শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের বিশেষ দূত জোলি জুমে এ সাক্ষাৎকার নেন। কলোরাডোর বাড়িতে বসে দেয়া সাক্ষাৎকারে গীতাঞ্জলি জানায়&comma; প্রতিটি সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করবেন না। বরং&comma; আপনি এমন বিষয়ে মনোযোগ দিন যা আপনাকে অনুপ্রাণিত বা উৎসাহিত করে। কোনো একটি বিষয় নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করুন&comma; গবেষণা করুন এবং সেটির বিষয়ে কথা বলুন।<&sol;p>&NewLine;<p>গীতাঞ্জলি আরও জানায়&comma; তার প্রজন্ম অনেক সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে&semi; যা আগে তারা কখনও দেখেনি। আবার একই সময়ে পুরনো সমস্যাগুলোরও মুখোমুখি হতে হচ্ছে। যেমন- আমরা এখনও মহামারীর মাঝে বসে আছি এবং মানবাধিকার সম্পর্কিত সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছি।<&sol;p>&NewLine;<p>জানা গেছে&comma; গীতাঞ্জলি যখন দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত তখন থেকে নানা বিষয়ে সে চিন্তাভাবনা করতে শুরু করে। তার বয়স যখন ১০ বছর তখন সে কার্বন ন্যানোটিউব সেন্সর টেকনোলজি নিয়ে গবেষণা করতে চেয়েছিল ডেনভর ওয়াটার কোয়ালিটি রিসার্চ ল্যাবে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে কীভাবে সামাজিক পরিবর্তন আনা যায় সে বিষয়েও সে গবেষণা করতে চায়। দূষিত জলের সমস্যা&comma; মাদকাসক্ত এবং সাইবার বুলিংয়ের মতো সমস্যাগুলো প্রতিরোধে সে প্রযুক্তি ব্যবহার করে কাজ করতে চায়। সমস্যাগুলো সমাধানে সে একটা গ্লোবাল ফার্ম তৈরি করবে&comma; যেখানে সারা বিশ্বের তরুণ গবেষকরা সমস্যার সমাধানে কাজ করবে।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version