Home প্রবাস ট্রাম্পের বিদায় যে বাংলাদেশির জন্য আগমনী সঙ্গীত

ট্রাম্পের বিদায় যে বাংলাদেশির জন্য আগমনী সঙ্গীত

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> মোহাম্মদ হাওলাদার পেশায় একজন দর্জি। এখন কর্মহীন এবং এক অর্থে দেশহীন। তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী। ট্রাম্প প্রশাসন তার হাতে একটি &&num;8216&semi;ডিপোর্ট অর্ডার&&num;8217&semi; বা বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আদেশ ধরিয়ে দিয়েছিল। ফেরত পাঠাতে না পেরে যতদিন সম্ভব গোড়ালিতে পড়িয়ে রেখেছিল নজরদারি বেড়ি।<&sol;p>&NewLine;<p>তারপরও মোহাম্মদ হাওলাদার যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি নিবেদিতপ্রাণ। তিনি বলছিলেন- &&num;8216&semi;খোদা আমাকে রক্ষা করেছে। কারণ এটা একটি চমৎকার দেশ। এক মহান ভূমি। এই দেশকে আমি ভালোবাসি&comma; ভাই। আমি আপনাকে হয়তো ব্যাখ্যা করতে পারবো না&comma; কিন্তু আমি এই দেশ আমার প্রাণ বাঁচিয়েছে।&&num;8217&semi;<&sol;p>&NewLine;<p>মোহাম্মদ ও তার আইনজীবি বিশ্বাস করেন&comma; আগামী সপ্তাহের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের তার থেকে যাওয়ার সুযোগ আরও বাড়বে।<&sol;p>&NewLine;<p>মোহাম্মদ হাওলাদার বলেন&comma; বাংলাদেশে তার দোকান ছিল। চাঁদাবাজরা চাঁদা দাবি করলে তিনি দিতে না পারায় তাকে মারধর করা হয় এবং দোকান ভেঙে দেওয়া হয়। জীবন বাঁচাতে তিনি প্রথমে মেক্সিকোতে আশ্রয় নেন। এরপর যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় নেন তিনি।<&sol;p>&NewLine;<p>ট্রাস্পের কঠোর অভিবাসন নীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রে থাকা বাকি অবৈধ অভিবাসীদের মতো হাওলাদারের জীবনেও নেমে এসেছিল অনিশ্চয়তা। ট্রাম্প প্রশাসন তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর যে আদেশ ধরিয়ে দিয়েছিল সেটির আপিল চলছে এখন। ট্রাম্প নির্বাচনে হারার পর আশার আলো দেখা শুরু করেন হাওলাদার। বাইডেন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার অভিবাসন নীতি পরিবর্তন করতে পারেন। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত না হতে পারেন হাওলাদার।<&sol;p>&NewLine;<p>মোহাম্মদ হাওলাদার বর্তমানে জ্যামাইকায় দারুল উলুম ইসলামিক এডুকেশন স্কুলে কেয়ারটেকার হিসেবে কাজ করছেন। তিনি সেখানেই রাতযাপন করেন।<&sol;p>&NewLine;<p>মোহাম্মদ হাওলাদার বলেন&comma; আমার কাছে টাকা নেই। আমি স্কুলেই থাকি এবং এখান থেকে খাবার সংগ্রহ করি।<&sol;p>&NewLine;<p>যুক্তরাষ্ট্রে থাকা হাজারো অবৈধ অভিবাসীদের মতো মোহাম্মদ হাওলাদার আশা করছেন&comma; বাইডেন ক্ষমতায় এসে ট্রাম্পের অভিবাসন নীতি পরিবর্তন করবেন। তিনি বলেন&comma; যুক্তরাষ্ট্র যদি আমাকে গ্রিন কার্ড দেয় তাহলে এই দেশের প্রতি চিরকৃতজ্ঞ থাকবো।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version