ফ্রেঞ্চ না জেনেও মন্ট্রিলে ১৪ বছর : সমালোচনার মুখে এয়ার কানাডার সি ইও

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> কুইবেকের বৃহত্তম শহর মন্ট্রিলে গত ১৪ বছর যাবত বসবাস করছেন এয়ার কানাডার সি ইও মাইকেল রোসেও। কুইবেকের সরকারি ভাষা ফ্রেঞ্চ হওয়া সত্তে¡à¦“ তিনি এই ভাষায় মোটেও দক্ষ নন। এয়ার কানাডার সি ইও পদে অধিষ্ঠিত হওয়ার পর প্রথম বক্তৃতায় তার এই দুর্বলতা প্রকাশ পাওয়ার পর তিনি বেশ সমালোচনার মুখে পড়েছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>গত বুধবার মন্ট্রিলে প্যালেস দ্য কংগ্রেসে ২৬ মিনিটের ওই বক্তৃতায় মাত্র ২০ সেকেন্ড তিনি ফ্রেঞ্চ ভাষা ব্যবহার করেন। বক্তৃতা শেষে প্রশ্নোত্তর পর্বে সাংবাদিকদের ফ্রেঞ্চ ভাষায় করা প্রশ্নের উত্তর দিতে তিনি বেশ সমস্যায় পড়েন। ফরাসি ভাষায় তাঁর এই দূর্বলতার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন&comma; আমি এই ভাষাটা ভালোই বুঝতে পারি। কিন্তু এই ভাষায় কথা বলতে আমার বেশ সমস্যা হয়। ফরাসি ভাষায় তাঁর এই দূর্বলতায় ফেডারেল ও প্রভিন্সিয়াল রাজনীতিবিদরা কড়া সমালোচনা করে বলেছেন&comma; এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তির প্রদেশের সরকারি ভাষায় কথা বলতে না পারাটা মেনে নেওয়া কষ্টকর। তারা বলেন&comma; এয়ার কানাডাকে অবশ্যই অফিসিয়াল ভাষা ব্যবহার করা উচিত। কিন্তু এর সি ইও যদি এই ভাষা না জানেন তাহলে ওই প্রতিষ্ঠান কিভাবে কাস্টমারদের সেবা দেবে&quest;<&sol;p>&NewLine;<p>মন্ট্রিলে চেম্বার অব কমার্স গত বুধবার মাইকেল রোসেওকে একটি অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। সেখানে তিনি মহামারি পরবর্তী ব্যবসার অগ্রগতি সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন। গত ফেব্রæয়ারিতে তিনি এয়ার কানাডার সি ইও পদে যোগ দেন। ২০০৭ সাল থেকে তিনি ওই প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে এক সাংবাদিক ফ্রেঞ্চ ভাষায় তাকে একটি প্রশ্ন করলে তিনি ওই প্রশ্নটি ইংরেজিতে করার অনুরোধ করেন। তখন ওই সাংবাদিক জানতে চান যে&comma; ফ্রেঞ্চ ভাষায় দক্ষ না হয়েও তিনি কীভাবে গত ১৪ বছর ধরে মন্ট্রিলের মতো শহরে বসবাস করছেন&quest; এই প্রশ্নের জবাবেও কিছুক্ষণ চুপ থেকে তিনি বলেন&comma; প্রশ্নগুলো যদি ইংরেজিতে হত তাহলে আমি স্বাচ্ছন্দে জবাব দিতে পারতাম।<br &sol;>&NewLine;চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মাইকেল লেবনেংক বলেন&comma; রোসেওর বক্তৃতা আমাকে হতাশ করেছে। এয়ার কানাডার সি ইওর ফ্রেঞ্চ বলতে না পারাটা নিশ্চয়ই গর্ব করার মতো বিষয় না।<&sol;p>&NewLine;<p>কানাডার কমিশনার অব অফিসিয়াল ল্যাংগুয়েজের প্রধান রেমন্ড মেবারগ বলেন&comma; রোসেওর উচিত দ্রæত ফ্রেঞ্চ ভাষাটা আয়ত্ত করা। কেননা সব কোম্পানি বা অফিসের প্রধানকে সরকারি ভাষাতেই কাজকর্ম করতে হয়। এছাড়াও অফিসিয়াল ল্যাংগুয়েজ বিষয়টি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিনেত্তি পেটিপাস&comma; কুইবেক লিবারেল পার্টি প্রধান ডমিনিক এংগেøডসহ অনেকে মাইকেল রোসেওর কঠোর সমালোচনা করে তাকে দ্রুত অফিসিয়াল ভাষায় দক্ষতা অর্জনের পরামর্শ দিয়েছেন। সূত্র &colon; সিবিসি<&sol;p>&NewLine;