Home জাতীয় মাজেদের ফাঁসি যেকোনো সময়

মাজেদের ফাঁসি যেকোনো সময়

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon; <&sol;strong>জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনি ক্যাপ্টেন &lpar;অব&period;&rpar; আবদুল মাজেদের ফাঁসি যেকোনো সময় কার্যকর হতে পারে। এরই মধ্যে সে আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। মঙ্গলবার গণমাধ্যমকে পাঠানো এক ভিডিও বার্তায় এমন তথ্য দেন মন্ত্রী।<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>আনিসুল হক বলেন&comma; আবদুল মাজেদের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়ে গেছে। আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলে দ- কার্যকর করা হবে।<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন&comma; কারাগারে অন্যান্য ফাঁসির দ-াদেশপ্রাপ্ত আসামিদের মতো আবদুল মাজেদও সলিটারি কনফাইনমেন্টে থাকবেন। এ ক্ষেত্রে তার থেকে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ানোর কোনো ঝুকি থাকবে না। <&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>এর আগে গত সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে মিরপুর সাড়ে ১১ নম্বর এলাকা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত আসামি ক্যাপ্টেন আবদুল মাজেদকে গ্রেপ্তার করে।<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>মঙ্গলবার দুপুরে এই আসামিকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করা হলে আদালত তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন।<br>&NewLine;এরপর তাকে কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>উল্লেখ্য&comma; ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী জুনিয়র অফিসার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের নৃশংসভাবে হত্যা করে।<br>&NewLine;হত্যাকা-ের ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালের ২রা অক্টোবর ধানমন্ডি থানায় বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত সহকারী মহিতুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়া শেষে ২০১০ সালে এই মামলার ১২ আসামিকে মৃত্যুদ-াদেশ দেন আদালত। ওই বছরের ২৭শে জানুয়ারি পাঁচ আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়। তারা হলেন &&num;8211&semi; সৈয়দ ফারুক রহমান&comma; বজলুল হুদা&comma; এ কে এম মহিউদ্দিন আহমেদ&comma; সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান ও মুহিউদ্দিন আহমেদ। ২০০২ সালে পলাতক অবস্থায় জিম্বাবুয়েতে মৃত্যু হয় মামলার আরেক আসামি আজিজ পাশার।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version