Home অর্থনীতি শুল্কের কারণে পোশাক রপ্তানিতে ধাক্কা, অর্ডার স্থগিত করছে মার্কিন ক্রেতারা

শুল্কের কারণে পোশাক রপ্তানিতে ধাক্কা, অর্ডার স্থগিত করছে মার্কিন ক্রেতারা

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নীতির প্রভাবে বাংলাদেশের প্রধান পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো মারাত্মক অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। মার্কিন ক্রেতারা একের পর এক অর্ডার স্থগিত করছে বলে জানিয়েছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় রপ্তানিকারকরা। খবর খালিজ টাইমস&comma; ডন&comma; এএফপি<&sol;p>&NewLine;<p>বুধবার &lpar;২ এপ্রিল&rpar; যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশের তুলাজাত পণ্যের উপর শুল্ক ১৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে à§©à§­ শতাংশে উন্নীত করেন। এই সিদ্ধান্তের তাৎক্ষণিক প্রভাব বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পড়েছে&comma; যেখানে তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল খাত দেশের মোট রপ্তানির প্রায় ৮০ শতাংশ যোগান দেয়।<&sol;p>&NewLine;<p>বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান ড&period; মুহাম্মদ ইউনূস ডোনাল্ড ট্রাম্পকে চিঠি দিয়ে অনুরোধ জানিয়েছেন যেন নতুন শুল্ক কার্যকর করার সময়সীমা তিন মাস পিছিয়ে দেয়া হয়। সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়&comma; এই সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ সরকার যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি বাড়ানোর উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতে চায়। ড&period; ইউনূস আরও উল্লেখ করেন&comma; বাংলাদেশের প্রস্তাবিত রপ্তানির মধ্যে রয়েছে তুলা&comma; গম&comma; ভুট্টা ও সয়াবিন- যা যুক্তরাষ্ট্রের কৃষকদেরও উপকারে আসবে।<&sol;p>&NewLine;<p>এই পরিস্থিতিতে দেশীয় রপ্তানিকারকদের মধ্যে চরম উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। এসেনসর ফুটওয়্যার অ্যান্ড লেদার প্রোডাক্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মুশফিকুর রহমান জানান&comma; রোববার আমার একজন দীর্ঘদিনের মার্কিন ক্রেতা à§© লাখ ডলারের চামড়াজাত পণ্যের চালান স্থগিত করতে বলেছেন। তিনি বলেন&comma; আমরা দুজনেই এই পরিস্থিতি নিয়ে অনিশ্চয়তায় রয়েছি। মুশফিকুর রহমান ২০০৮ সাল থেকে ব্যবসা করে আসছেন এবং মাসে গড়ে à§§ লাখ ডলারের পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করেন।<&sol;p>&NewLine;<p>অন্যদিকে&comma; তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান উইকিটেক্স বিডি’র সিইও একেএম সাইফুর রহমান জানান&comma; তার মার্কিন ক্রেতা à§§&period;à§« লাখ ডলারের একটি চালান স্থগিত করার কথা জানিয়েছেন। সাইফুর রাহমান আরও বলেন&comma; ক্রেতা বলেছেন তারা অতিরিক্ত খরচ ভোক্তাদের উপর চাপাতে পারবেন না&comma; তাই আমাদেরই দাম কমাতে হবে।<&sol;p>&NewLine;<p>এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন &lpar;বিজিএমইএ&rpar;-এর সরকার নিযুক্ত প্রশাসক মো&period; আনোয়ার হোসেন মার্কিন ক্রেতাদের উদ্দেশ্যে একটি খোলা চিঠিতে সহানুভূতির আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি লেখেন&comma; আমরা জানি অনেক ব্র্যান্ড ও খুচরা বিক্রেতা ইতোমধ্যেই তাদের সরবরাহকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেছে&comma; তবে এই মুহূর্তে সরবরাহকারীদের উপর অতিরিক্ত চাপ দিলে সংকট আরও গভীর হবে।<&sol;p>&NewLine;<p>বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন&comma; বিশেষ করে ছোট ক্রেতারা চাপ দিচ্ছেন যাতে আমরা পুরো শুল্ক বহন করি বা অন্তত একটি অংশ শেয়ার করি। এই অবস্থায় অনেক অর্ডারই অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য স্থগিত হয়ে গেছে।<&sol;p>&NewLine;<p>২০২৪ সালে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় à§®&period;৪ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে&comma; যার মধ্যে à§­&period;৩৪ বিলিয়ন ডলার এসেছে তৈরি পোশাক খাত থেকে।<&sol;p>&NewLine;<p>বিশ্লেষকরা বলছেন&comma; এই নতুন শুল্কনীতি বাংলাদেশের রপ্তানিমুখী শিল্পের জন্য বড় ধাক্কা হতে পারে&comma; বিশেষত এমন একটি সময়ে যখন খাতটি রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করছে।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version