সাড়া দেয়নি ফেসবুক-ইউটিউব, ইমেইল দিয়েছে টিকটক

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> গুজব ও সংহিসতামূলক কনটেন্ট ইন্টারনেট মাধ্যমে ছাড়ানো কৈফিয়ত চেয়ে ফেসবুক&comma; ইউটিউব&comma; হোয়াটসঅ্যাপ&comma; ইনস্টাগ্রাম এবং টিকটককে তলব করেছিল বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন &lpar;বিটিআরসি&rpar;। এমনকি তাদের প্রতিনিধিদের সশরীরে বিটিআরসিতে হাজির হতে নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। পাঠানো হয়েছিল ই-মেইল। কিন্তু টিকটক ছাড়া আর কোনো প্রতিষ্ঠানই সরকারের ই-মেইলের জবাব দেয়নি।<&sol;p>&NewLine;<p>আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আইসিটি টাওয়ারে সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে আয়োজিত এক পর্যালোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান ডাক&comma; টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ‍জুনাইদ আহমেদ পলক।<&sol;p>&NewLine;<p>প্রতিমন্ত্রী বলেন&comma; আগামীকাল &lpar;বুধবার&rpar; পর্যন্ত আমরা ফেসবুক&comma; ইউটিউব&comma; টিকটককে একটা টাইম &lpar;সময়&rpar; দিয়েছিলাম। আমরা আশা করেছিলাম যে তারা লিখিত ব্যাখ্যাটা দেবে। কিন্তু আমরা এখনো তাদের লিখিত বা মৌখিক ব্যাখ্যা পাইনি।’<&sol;p>&NewLine;<p>জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;টিকটক ই-মেইলে একটা রিপ্লাই &lpar;প্রতি উত্তর&rpar; দিয়েছে যে&comma; তারা এ নিয়ে খুব আন্তরিক। সরকারকে সহযোগিতা করতে চান। তারা ব্যাখ্যাগুলোও দিতে চান। বাকি দুটি অর্থাৎ&comma; মেটা ও ইউটিউবের সাড়া পাইনি।’<&sol;p>&NewLine;<p>ফেসবুক ও ইউটিউবের সাড়া পাওয়ার ব্যাপারে পলক এখনো আশাবাদী। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;বুধবার সকাল ৯টা&comma; ১০টা ও বেলা ১১টায় আমরা পর্যায়ক্রমে তিনটি মাধ্যমের সঙ্গে বসতে চেয়েছিলাম। ৯টায় টিকটক&comma; ১০টায় ইউটিউব ও ১১টায় ফেসবুক বা মেটা। আজ পর্যন্ত তারা কিছু বলেননি। তবে এখনো সময় আছে। বেঁধে দেওয়া সময় পর্যন্ত দেখি। তারা কী ব্যাখ্যাটা দেন&quest;’<&sol;p>&NewLine;<p>কবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো খুলবে জানতে চাইলে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;যদি তাদের ব্যাখ্যা সন্তোষজনক হয়&comma; তাহলে তো আমরা শিগগির খুলে দেবো। বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম একটি উদার গণতান্ত্রিক দেশ। যেখানে কোনো বাধা নেই। আমরা শুধু তাদের জিজ্ঞাসা করেছি যে&comma; বাংলাদেশের আইন&comma; সংবিধান এবং তাদের নিজস্ব যে পলিসি ও কমিউনিটি গাইডলাইন আছে&comma; সেটা তারা কীভাবে মেইনটেইন করছে বা আদৌও করছে কি না। সেটা আমরা জানতে চাই।’<&sol;p>&NewLine;<p>এর আগে সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে আয়োজিত পর্যালোচনা সভায় পলক জানিয়েছেন&comma; ভিপিএনের ব্যবহার সাইবার ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। তিনি এজন্য দেশে বড় ধরনেরসাইবার হামলার আশঙ্কাও করছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন&comma; বিদ্যুৎ জ্বালানি&comma; টেলিকম&comma; ব্যাংক ও তৈরি পোশাকসহ রফতানিমুখী প্রতিষ্ঠান বড় ধরনের সাইবার হামলার ঝুঁকিতে আছে। বিভিন্ন রাষ্ট্রের মদদে দেশে সাইবার হামলার অপচেষ্টা চলছে।<&sol;p>&NewLine;<p>পলক বলেন&comma; আমাদের ৩৫টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো রয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে মাত্র আটটি প্রতিষ্ঠান ছাড়া বাকিগুলো যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে না।<&sol;p>&NewLine;<p>&nbsp&semi;<&sol;p>&NewLine;