স্পেন-পর্তুগাল-ফ্রান্সে মহা বিদ্যুৎ বিপর্যয়

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> পশ্চিম ইউরোপের আইবেরিয়া অঞ্চলের দুই দেশ স্পেন ও পর্তুগালে ব্যাপক বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটেছে। এ দুই দেশের প্রতিবেশি ফ্রান্সের কিছু অংশও বিদ্যুৎবিহীন। এতে ভোগান্তির মুখে পড়েছেন এই তিন দেশের কোটি কোটি মানুষ।<&sol;p>&NewLine;<p>সোমবার সকালের দিকে ঘটেছে এই ঘটনা। ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ না থাকায় ট্রাফিক সিগন্যালগুলো বন্ধ আছে&comma; ফলে সড়ক-মহাসড়কগুলোতে শুরু হয়েছে অস্বাভাবিক দীর্ঘ যানজট। নির্ধারিত ফ্লাইটগুলো যথা সময়ে বিমানবন্দর ত্যাগ করতে না পারায় বিশাল ভজঘট বেঁধেছে ফ্লাইট শিডিউলেও। সংকট সমাধানে ইতোমধ্যে মন্ত্রিপরিষদ পর্যায়ে বৈঠক হয়েছে পর্তুগাল ও স্পেনের কিছু অংশ।<&sol;p>&NewLine;<p>পর্তুগালের প্রধান বিদ্যুৎ পরিষেবা কোম্পানি রেন স্পেন ও পর্তুগাল— দুই দেশেই পরিষেবা প্রদান করে। কোম্পানির পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে&comma; ঠিক কী কারণে এই বিপর্যয় ঘটল— তা এখনও জানা যায়নি&comma; তবে দুই দেশের সরকারি কর্মকর্তারা ইতোমধ্যে এ ব্যাপারে তদন্ত শুরু করেছে এবং রেন-এর পক্ষ থেকে কর্মকর্তাদের পূর্ণ সহযোগিতা করা হচ্ছে।<&sol;p>&NewLine;<p>বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে&comma; বিদ্যুৎ সরবরাহ ফের স্বাভাবিক করতে ইউরোপের অন্যান্য পরিষেবা সংস্থার সঙ্গে সমন্বিতভাবে কাজও শুরু করেছে রেন।<&sol;p>&NewLine;<p>স্পেনের সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে&comma; বিদ্যুৎ না থাকায় ট্রাফিক সিগন্যালগুলো কাজ করছে না। ফলে রাজধানী মাদ্রিদের বিভিন্ন সড়কে অসহনীয় যানজট শুরু হয়েছে এবং যে কোনো ধরনের সম্ভাব্য অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে শহরের গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও শপিং মলগুলোর সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>পর্তুগাল পুলিশের তথ্য অনুযায়ী&comma; সে দেশেও প্রায় একই অবস্থা। দেশজুড়ে ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি বন্ধ থাকায় বিভিন্ন শহরে ব্যাপক যানজট শুরু হয়েছে&comma; সেই সঙ্গে বন্ধ রয়েছে মেট্রো ও রেল পরিষেবা। অনেকেই মেট্রো এবং লিফটের ভেতরে আটক পড়েছিলেন। তাদের উদ্ধার কাজও শুরু হয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>পর্তুগালের বিমান পরিষেবা সংস্থা টিএপি এয়ার জানিয়েছে&comma; বিদ্যুৎ না থাকায় দেশের ৪৬টি বিমানবন্দর জেনারেটরের সাহায্যে চলছে।<&sol;p>&NewLine;<p>দুই দেশের তুলনায় অবশ্য ফ্রান্সের অবস্থা খানিকটা হলেও ভালো। দেশটির বিদ্যুৎ পরিষেবা কোম্পানি আরটিই এক বিবৃতিতে বলেছে&comma; বিদ্যুৎবিহীন অধিকাংশ এলাকায় ইতোমধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবকি করা হয়েছে এবং বাকি এলাকাগুলোতেও শিগগিরই স্বাভাবিক হবে। বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু হয়েছে বলেও উল্লেখ করেছে আরটিই।<&sol;p>&NewLine;<p>সূত্র &colon; এএফপি&comma; এনডিটিভি ওয়ার্ল্ড<&sol;p>&NewLine;