Home অর্থনীতি ৬৬ দিনের লকডাউনে গরিব হয়েছে ৬ কোটি মানুষ

৬৬ দিনের লকডাউনে গরিব হয়েছে ৬ কোটি মানুষ

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় লকডাউনের ৬৬ দিনে বাংলাদেশের প্রায় ৬ কোটি মানুষ নতুন করে গরিব হয়েছে বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি। সোমবার &lpar;à§® জুন&rpar; ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের জন্য বিকল্প বাজেট প্রস্তাবনা উপস্থাপনকালে সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড&period; আবুল বারকাত এই দাবি করেন।<&sol;p>&NewLine;<p>২৬ মার্চ থেকে à§©à§§ মে পর্যন্ত সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির সময়টাতে লকডাউন হিসেবে বিবেচনায় নিয়েছে অর্থনীতি সমিতি। তাদের দাবি&comma; বাংলাদেশ এখন &OpenCurlyQuote;উচ্চ আয় বৈষম্য’ এবং &OpenCurlyQuote;বিপজ্জনক আয় বৈষ্যমের’ দেশে পরিণত হয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>আবুল বারকাত বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;কোভিড-১৯ এর কারণে দরিদ্র মানুষের বেহাল অবস্থা। লকডাউনের ৬৬ দিনে নব দরিদ্র ও অতি দরিদ্র সৃষ্টি হয়েছে à§« কোটি ৯৫ লাখ বা প্রায় ছয় কোটি। শ্রেণি কাঠামোর ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। তবে অতি ধনী শ্রেণির ওপর এর কোনও প্রভাব পড়েনি।’<&sol;p>&NewLine;<p>তিনি দাবি করেন&comma; লকডাউনে অতি ধনী শ্রেণির à§§ কোটি ৭০ লাখ মানুষের আর্থিক অবস্থায় কোনও পরিবর্তন হয়নি&comma; বরং কোনও ধনী আরও ধনী হয়েছে। তবে আগের à§© কোটি ৪০ লাখ উচ্চ মধ্যবিত্ত থেকে মধ্যবিত্ত হয়েছে à§§ কোটি ১৯ লাখ&comma; à§© কোটি ৪০ লাখ মধ্যম পর্যায়ের মধ্যবিত্ত থেকে à§§ কোটি ২ লাখ হয়েছে নিম্ন মধ্যবিত্ত&comma; à§« কোটি ১০ লাখ নিম্ন মধ্যবিত্ত থেকে à§§ কোটি ১৯ লাখ দরিদ্র এবং à§© কোটি ৪০ লাখ দরিদ্র থেকে ২ কোটি à§«à§« লাখ অতি দরিদ্র হয়েছে। ৬৬ দিনে সব মিলিয়ে à§« কোটি ৯৫ লাখ নতুন করে দরিদ্র ও অতি দরিদ্র হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।<&sol;p>&NewLine;<p>অধ্যাপক ড&period; আবুল বারকাত উল্লেখ করেন&comma; &OpenCurlyQuote;করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্ব এখন মহা বিপর্যয়কাল অতিক্রম করছে। ২১৩টি রাষ্ট্র ও ৮০০ কোটি মানুষ আজ মহাসংকটে। এ ভাইরাসের কারণে অর্থনীতির হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ à§­ জুন পর্যন্ত à§® দশমিক à§® ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। আইএলও’র হিসাবে বিশ্বের ৫০ ভাগ মানুষ জীবিকা হারাবেন। বাংলাদেশের à§§à§­ কোটি মানুষও একই পথের পথিক। তাই আসন্ন বাজেট হবে কোভিড থেকে মুক্তির বছর।’<&sol;p>&NewLine;<p>শুরুতে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক ড&period; জামালউদ্দিন আহমেদ স্বাগত বক্তব্য রাখেন। এবারের ২০২০-২১ অর্থবছরে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির বিকল্প বাজেট প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়। এতে করোনার &lpar;কোভিড-১৯&rpar; মহাবিপর্যয় থেকে মুক্তি ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ বিনির্মাণের বিষয়টি প্রাধান্য পায়।<&sol;p>&NewLine;<p>অধ্যাপক ড&period; আবুল বারকাত বলেন&comma; সরকার ঘোষিত ৬৬ দিনের লকডাউনে à§© কোটি ৬০ লাখ &lpar; প্রায় পৌনে ৪ কোটি&rpar; মানুষ কাজ হারিয়েছেন। এছাড়া নতুন করে ২ কোটি à§«à§« লাখ মানুষ হতদরিদ্র হয়ে গেছেন। করোনাভাইরাসের আগে আমাদের কর্মে নিয়োজিত ছিল ৬ কোটি ১০ লাখ মানুষ। এর মধ্যে à§© কোটি ৬০ লাখ মানুষ কাজ হারিয়েছেন।<br &sol;>&NewLine;তিনি বলেন&comma; গিনি সহগ &lpar;অর্থনীতিশাস্ত্রে আয়ের বৈষম্য পরিমাপের বহুল ব্যবহৃত পরিমাপক&rpar; যদি দশমিক à§«-এর বেশি হয় সেটা মারাত্মক। আর একটা সহগ আছে পালমা। পালমা সহগ দেখা হয়-সর্বোচ্চ আয় যে ১০ শতাংশ আছে এবং সর্বনিম্ন আয় যে ৪০ শতাংশের আছে&comma; এই দুইয়ের মধ্যে যে পার্থক্য। এই পার্থক্য যদি à§© গুণ হয় তাহলে বিপজ্জনক।<br &sol;>&NewLine;তিনি বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;লকডাউনের আগে আমাদের গিনি সহগ ছিল দশমিক ৪৮। এটি মে মাসের শেষে দশমিক ৬৩৫ হয়েছে। বিপদ মাপার রেশিও পালমা আমাদের ছিল ২ দশমিক ৯২&comma; এখন à§­ দশমিক ৫৩। অতএব মহাবিপজ্জনক। বাংলাদেশ এখন উচ্চ আয় বৈষ্যমের দেশ এবং বিপজ্জনক আয় বৈষ্যমের দেশে পরিণত হয়েছে।’<br &sol;>&NewLine;তিনি আগামী ২০২০-২০২১ অর্থবছরের জন্য ১২ লাখ ৯৬ হাজার ৬০০ কোটি টাকার বিকল্প বাজেট প্রস্তাব দেন। বিশাল আকারের এ বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছে এক লাখ à§©à§« হাজার কোটি টাকা।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version