Home আইটি বিশ্ব ইন্টারনেট গেম নিয়ে অভিভাবকদের পাঁচ করণীয়

ইন্টারনেট গেম নিয়ে অভিভাবকদের পাঁচ করণীয়

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> সম্প্রতি আদালতের আদেশ পাওয়ার পর দেশে পাবজি&comma; ফ্রি ফায়ারের মতো &OpenCurlyQuote;বিপজ্জনক’ ইন্টারনেট গেমের লিংক বন্ধ করেছে বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। তবুও বিভিন্ন ভিপিএন সফটওয়্যার ব্যবহার করে এ গেমগুলো খেলার সুযোগ থেকেই যায়। ফলে এগুলো দেশে একেবারেই বন্ধ করা যে সম্ভব নয়&comma; সেটি নিয়ে দ্বিমত নেই প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি কার্যকর পন্থা হবে অভিভাবকদের সচেতনতা ও নজরদারির বিষয়টি। এসব বিপজ্জনক গেম থেকে সন্তানকে নিরাপদে রাখতে সহজ কিছু পদক্ষেপ বাতলে দিয়েছে হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল। শিশু বা কিশোর বয়সি গেমারদের ক্ষেত্রে খানিকটা নজরদারি আর খানিকটা অভিভাবকসুলভ কৌশল খাটানোর পরামর্শ দিয়েছে তারা।<&sol;p>&NewLine;<p>যে পাঁচটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে<br &sol;>&NewLine;ইএসআরবি রেটিং &colon; অভিভাকরা গেমের ইএসআরবি রেটিং চেক করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সন্তানরা যে ভিডিও গেমটি খেলছে সেটিতে কোনো ধরনের কনটেন্ট আছে তা জানা যায় ইএসআরবি রেটিং থেকে।<&sol;p>&NewLine;<p>সন্তানের প্রতিক্রিয়া &colon; অবশ্য গেমের কনটেন্ট ভালোভাবে বোঝার জন্য সন্তানের সঙ্গে অভিভাবকদেরও গেম খেলার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। বলা হয়েছে&comma; খেলতে খেলতে নজর রাখতে হবে এসময় সন্তানের অভিব্যক্তি বা আচরণে &lpar;শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন&rpar; দিয়ে তীক্ষ্ম দৃষ্টি রাখা দরকার। এতে গেমটিতে সন্তান কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে তা বোঝা সম্ভব হবে।<&sol;p>&NewLine;<p>ইন্সট্রুমেন্ট নজরদারি &colon; ভিডিও গেম কনসোল বা কম্পিউটার সন্তানের ঘরে না রেখে বাড়ির এমন জায়গায় রাখা দরকার যেন সেটি বাড়ির সবার সামনেই থাকে।<&sol;p>&NewLine;<p>সময় নির্ধারণ করা &colon; গেম খেলার সময় নির্দিষ্ট করে দেওয়া দরকার। আর এ সময়টা দৈনিক দুই থেকে তিন ঘণ্টার বেশি বরাদ্দ থাকা উচিত নয় বলে মত মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের।<&sol;p>&NewLine;<p>মাঠের বিকল্প নেই &colon; ভার্চুয়াল আর বাস্তবতার মধ্যে ফারাক বিস্তর। কনসোলের গেমে শারীরিক কসরৎ হয় না একেবারেই। ফলে সন্তানের শারীরিক বিকাশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই সন্তানকে অনলাইনে ব্যস্ত থাকার বদলে মাঠে খেলতে উদ্বুদ্ধ করতে হবে সবসময়। এ ছাড়া সন্তানের সঙ্গে বন্ধুসুলভ সম্পর্ক রাখা গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছে হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version