Home কানাডা খবর ১৫৮২টি মুদ্রা পাচারের ঘটনা চিহ্নিত করেছে কানাডা

১৫৮২টি মুদ্রা পাচারের ঘটনা চিহ্নিত করেছে কানাডা

অনলাইন ডেস্ক : মহামারী কোভিডে সারা বিশ্বের অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায়ও কানাডায় সন্দেহভাজন আর্থিক লেনদেন দেখভালের দায়িত্বে থাকা ফেডারেল সংস্থা ফিনট্র্যাক (দ্যা ফাইনান্সিয়াল ট্রানজেকশনস অ্যান্ড রিপোর্ট এনালাইসিস সেন্টার অব কানাডা) মুদ্রা পাচারের ১৫৮২টি ঘটনা চিহ্নিত করেছে। গত এক বছর সময়ে এই পাচারের ঘটনাগুলো ঘটেছে বলে জানা যায়।

পাচারকারীদের বিস্তারিত তথ্য কানাডীয়ান সিকিউরিটিজ ইনটেলিজেন্স সার্ভিস এবং আরসিএমপির কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

জানা গেছে, ব্যাংক, ইন্সুরেন্স কোম্পানি, শেয়ারবাজারের ব্রোকার, রিয়েল এস্টেট ব্রোকারেজ এবং ক্যাসিনো থেকে তথ্য সংগ্রহ করে ফেডারেল এই সংস্থাটি অধিকতর তদন্তের মাধ্যমে মুদ্রা পাঁচারের ঘটনা উদঘাটন করে।

বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়, কোভিডের মধ্যেও বিভিন্ন দেশ থেকে বিপুল পরিমান অর্থ পাচার হয়ে কানাডায় আসছে- এমন তথ্যের ভিত্তিতে ফিনট্র্যাক বাড়তি তদন্ত শুরু করে। রিয়েল এস্টেট ব্রোকারেজগুলোয় গোয়েন্দাদের বাড়তি নজর রয়েছে বলে জানা যায়।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বুধবার ঢাকায় রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্যা প্রেস অনুষ্ঠানে বলেছেন, টরন্টোয় বাংলাদেশিদের কাছ থেকে গোপনে খোঁজ নিয়ে তিনি ২৮ জন বাংলাদেশির অর্থ পাচারের তথ্য পেয়েছেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এমন সময় বাংলাদেশ থেকে কানাডায় অর্থপাচারকারী ২৮ জনের তথ্য থাকার কথা জানালেন যখন কানাডার ফেডারেল সংস্থা ১৫৮২টি মুদ্রা পাচারের তথ্য দেশটির আইন শৃংখলা বাহিনীর হাতে হস্তান্তর করেছে।

তবে বাংলাদেশের মন্ত্রীর কাছে থাকা ২৮ জনের তথ্য আর কানাডার ফিনট্র্যাকের তথ্যের মধ্যে কোনো যোগসূত্র আছে কী না তা নিশ্চিত হ্ওয়া যায়নি।

কোভিডে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতোই কানাডার অর্থনীতি প্রবল চাপের মধ্যে থাকলেও রিয়েল এস্টেট বাজার যথেষ্ট চাঙ্গা রয়েছে। নতুনদেশ ডটকম

Exit mobile version