ত্রাণ বহর আটকে রেখেছে ইসরাইল, গাজায় অনাহারে শিশুর মৃত্যু

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> ফিলিস্তিনের গাজায় ষাট দিন ধরে ত্রাণ বহর আটকে রাখায় খাদ্য সংকটের কারণে অনাহারে ও অপুষ্টিতে ভুগে প্রাণ হারিয়েছে এক শিশু। গাজা শহরের পশ্চিমে রান্তিসি হাসপাতালে শিশুকন্যাটির মৃত্যু হয়।<&sol;p>&NewLine;<p>এখন পর্যন্ত অপুষ্টি ও খাদ্য ঘাটতির কারণে অন্তত একান্ন ফিলিস্তিনির প্রাণহানি হয়েছে বলে জানিয়েছে গাজার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম। এ অবস্থায় পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের জীবণের ঝুঁকি বাড়ছে বলে সতর্ক করে দিয়েছে জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ।<&sol;p>&NewLine;<p>২ মার্চ থেকে টানা ষাট দিন গাজায় সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করে রেখেছে ইসরাইলি বাহিনী। সেসময় থেকেই সব রকম খাবার&comma; পানি&comma; চিকিৎসা সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে উপত্যকাটিতে। এখনো গাজায় অব্যাহত রয়েছে ইসরাইলি হামলা। শনিবার ভোর থেকে গাজা উপত্যকা জুড়ে ড্রোন হামলা চালিয়ে অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরাইলি সেনারা। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী গত আটচল্লিশ ধরে গাজায় একের পর হামলা চালিয়েছে ইসরাইলি বাহিনী। এসব হামলায় অন্তত ৭০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে তারা। দু&&num;8217&semi;দিনে বোমাবর্ষণ করে ভেঙে ফেলা বাড়িগুলোর ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে সাতটি মৃতদেহ। এরই মধ্যে গাজায় নিহতের সংখ্যা বায়ান্ন হাজার ছাড়িয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>এদিকে ইসরাইলের দাবানল এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি। আগুন নেভাতে অগ্নিনির্বাপক বিমান পাঠিয়েছে বেশ কয়েকটি দেশ। এ পরিস্থিতিতে তেল আবিব ও জেরুজালেমের মধ্যকার প্রধান মহাসড়ক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এই এলাকাগুলোতে সতর্কতা জারি করেছে ইসরাইল কর্তৃপক্ষ।<&sol;p>&NewLine;