Home ইসলাম ও ধর্ম যে ৩ ব্যক্তির ইবাদত কবুল হবে না

যে ৩ ব্যক্তির ইবাদত কবুল হবে না

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> হজরত ইবনে আব্বাস &lpar;রা&period;&rpar; থেকে বর্ণিত&comma; রাসুলুল্লাহ &lpar;সা&period;&rpar; বলেন&comma; à§© ব্যক্তির নামাজ তাদের মাথার এক বিঘত ওপরেও ওঠে না&colon; যে ব্যক্তি জনগণের অপছন্দ হওয়া সত্ত্বেও তাদের ইমামতি করে&semi; যে নারী তার স্বামীর অসন্তুষ্টিসহ রাত যাপন করে এবং পরস্পর সম্পর্ক ছিন্নকারী দুই ভাই। &lpar;ইবনে মাজাহ&comma; হাদিস &colon; ৯৭১&rpar;<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>অন্য হাদিসে ইরশাদ হয়েছে&comma; রাসুলুল্লাহ &lpar;সা&period;&rpar; বলেছেন&comma; তিন ব্যক্তির নামাজ তাদের কান ডিঙায় না &lpar;কবুল হয় না&rpar;। পলায়নকারী দাস যে পর্যন্ত তার মালিকের কাছে ফিরে না আসে&semi; যে মহিলা তার স্বামীর বিরাগ নিয়ে রাত কাটায় এবং যে ইমামকে তার সম্প্রদায়ের লোকেরা পছন্দ করে না। &lpar;তিরমিজি&comma; হাদিস &colon; ৩৬০&rpar;<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>উপরোক্ত দুটি হাদিসের অন্যতম একটি অংশ হলো&comma; &OpenCurlyQuote;যে ব্যক্তি জনগণের অপছন্দ হওয়া সত্ত্বেও তাদের ইমামতি করে।’ &OpenCurlyQuote;ইমাম’&comma; একটি আরবি শব্দ। এর অর্থ নেতা। যিনি মসজিদে ইমামতি করেন&comma; তিনি মসজিদসংলগ্ন এলাকার নেতা। একসময় এলাকার প্রধান কিংবা রাষ্ট্রপ্রধানই সেখানকার ইমাম হতেন। ইমামতির সবচেয়ে বেশি উপযুক্ত হচ্ছেন রাষ্ট্রপ্রধানই। যেহেতু এখন আর ইসলামী হুকুমত নেই&comma; তাই এখন আর তেমনটা হয় না। এখানে &OpenCurlyQuote;ইমাম’ শব্দ দ্বারা সব ধরনের জনপ্রতিনিধিকে বোঝানো হয়েছে&comma; চাই তিনি মসজিদের হোন কিংবা এলাকার হোন কিংবা রাষ্ট্রের বা বিশ্বের। যদি তার অযৌক্তিক &lpar;ইসলামবিরোধী&rpar; কর্মকাণ্ডে তার অধীনস্থরা তার ওপর অখুশি হয়&comma; তার ওপর অনাস্থা চলে আসে।<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>তাই সব ধরনের জনপ্রতিনিধিদের উচিত জনতার অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে কাজ করা। জনবান্ধব হওয়া।<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>দ্বিতীয়ত&comma; ওই সব নারী যে তার স্বামীর অসন্তুষ্টিসহ রাত যাপন করে। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে&comma; &OpenCurlyQuote;কোনো পুরুষ নিজ স্ত্রীকে তার শয্যার দিকে ডাকলে সে যদি তাতে সাড়া না দেয়&comma; অতঃপর তার স্বামী তার ওপর রাগান্বিত হয়ে রাত যাপন করে&comma; তাহলে ফেরেশতারা তাকে সকাল পর্যন্ত অভিশাপ দিতে থাকে।’ &lpar;বুখারি&comma; হাদিস &colon; ৩২৩৭&rpar;<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>তবে কেউ অসুস্থ হলে কিংবা শরীয়ত সমর্থিত কোনো কারণ থাকলে সেটা ভিন্ন কথা। মহান আল্লাহ কারো সাধ্যের বাইরে কোনো কিছু কারো ওপর চাপিয়ে দেন না।<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>তৃতীয় ব্যক্তির ব্যাপারে উপরোক্ত দুই হাদিসে দুই ধরনের বক্তব্য এসেছে। à§§&period; পরস্পর সম্পর্ক ছিন্নকারী দুই ভাই। ২&period; পলায়নকারী দাস যে পর্যন্ত তার মালিকের কাছে ফিরে না আসে।<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>বর্তমান যুগে যেহেতু দাসপ্রথা নেই&comma; তাই এ বিষয়টা আর আলোচনার প্রয়োজনীয়তা রাখে না। কিন্তু শরীয়ত সমর্থিত কোনো কারণ ছাড়া কোনো মুসলমান ভাইয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার সুযোগ নেই।<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>হজরত আবু হুরায়রা &lpar;রা&period;&rpar; থেকে বর্ণিত&comma; নবী &lpar;সা&period;&rpar; সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। তাকে জিজ্ঞেস করা হলো&comma; হে আল্লাহর রাসুল&comma; আপনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রেখে থাকেন। তিনি বলেন&comma; আল্লাহ তাআলা সোমবার ও বৃহস্পতিবার এই দুই দিন পরস্পর সম্পর্ক ছিন্নকারী দুই ব্যক্তি ব্যতীত প্রত্যেক মুসলমানকে ক্ষমা করেন। তিনি &lpar;ফেরেশতাদের&rpar; বলেন&comma; তারা সন্ধিতে আবদ্ধ হওয়া অবধি তাদের ত্যাগ করো। &lpar;ইবনে মাজাহ&comma; হাদিস &colon; ১৭৪০&rpar;<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>তাই নিছক নিজেদের হীন স্বার্থে কোনো মুসলমান ভাইয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার অবকাশ নেই। যদি শুধু আল্লাহর জন্য কারো সঙ্গে সম্পর্ক করা জরুরি হয়ে পড়ে&comma; সেটা ভিন্ন কথা।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version