অনলাইন ডেস্ক : টরন্টোর ডাউনটাউন শেরাটন সেন্টারে অত্যন্ত জাকজমকপূর্ণভাবে উত্তর আমেরিকা প্রবাসী বাংলাদেশিদের সর্ব বৃহৎ মিলন মেলা ৩৭তম ফোবানা কনভেনশন – ২০২৩ সাফল্যের সাথে সমাপ্তি টানল। অনুষ্ঠান আয়োজনটি ছিল অপূর্ব – অনবদ্য।

এবার এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে থেকে এসেছিলেন রিজিয়া পারভীন ও এস আই টুটুল। সঙ্গে ছিলেন আমেরিকা-কানাডার খ্যাতিমান শিল্পীবৃন্দ। আনন্দ উৎসব – নাচে গানে কেটে গেলো তিনটি দিন।

গুণীজনকে সম্মান সূচক ক্রেস্ট প্রদান, কানাডার প্রাইম মিনিস্টার জাস্টিন ট্রুডো, প্রিমিয়ার ডগ ফোর্ডসহ সর্বমোট ১৬ জন বিশিষ্ট জনের শুভেচ্ছা বার্তা সম্বলিত সুভেনির এবং মনোজ্ঞ বাংলাদেশী কৃষ্টি – কালচার মাঝে প্রবীণ ও নতুন প্রজন্মের বাংলাদেশিরা ৩৭তম ফোবানা প্রাণ ভরে এনজয় করেছেন।

ফোবানার মিলনমেলার আনন্দ উৎসবের দিনগুলি দীর্ঘ দিন সবার মনে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। দীর্ঘ দিন শ্রোতা-দর্শকের মনে জাগরুক থাকবে এ দিনগুলি।

ফোবানার মিলন মেলায় সংস্কৃতি অনুষ্ঠানের পাশে সেমিনার হলে (এলজিন ও ওয়েন্টওরথে) শনিবার ২রা সেপ্টেম্বর ২০২৩ ছিল বাংলাদেশ পানি সমস্যা (বন্যা – খরা) বেসিনভিত্তিক সমাধানের উপর আলোচনা। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. নাজমা আহমদ। আলোচক ছিলেন ড. জসীম উদ্দিন আহমদ, সাবেক ভিসি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ এবং মোহাম্মদ হোসেন খান। সভাপতিত্ব করেন মাহবুবুর রব চৌধুরী।

রবিবার তিনটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সভাপতিত্ব করেন ড. জসীম উদ্দিন আহমদ। মডারেটর ছিলেন মাহবুবুর রব চৌধুরী।

ক : ওমেন এমপাওয়ারমেন্ট ইন বাংলাদেশ। (এজ পার ইউনেস্কো ডিক্লারেশন)
প্রধান আলোচক ছিলেন ড. নাজমা আহমেদ।

খ : সাকসেস জিপিএস। প্রধান আলোচক ছিলেন : শেখ শামসুন নাহার। তিনি অত্যান্ত সুন্দরভাবে তার বক্তব্য উপস্থাপন করেন। এর পর আলোচনা শুরু হয়-

গ : ফোবানা কি দিয়েছে এবং আরো কি দিতে পারে? প্রধান আলোচক ছিলেন : মোহাম্মদ হোসেন খান। আলোচনা শেষে প্রশ্ন উত্তর পর্বে সেমিনারগুলি প্রাণবন্ত হয়ে উঠে।

সব শেষে বলা যায় সুন্দর, মনোজ্ঞ, সাজান ছিমছাম এই অনুষ্ঠানটি আয়োজনের জন্য কনভেনর আবুল আজাদসহ সমগ্র টিমটি অবশ্যই ধন্যবাদ পেতে পারেন।