Home আন্তর্জাতিক শেষ পর্যন্ত জি-৭ সম্মেলনে আমন্ত্রণ পেলেন মোদি

শেষ পর্যন্ত জি-৭ সম্মেলনে আমন্ত্রণ পেলেন মোদি

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> কানাডায় অনুষ্ঠেয় এবারের জি-à§­ সম্মেলনে প্রথমে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। এ খবরে স্পষ্ট হয়ে উঠেছিলো ভারত-কানাডা বিরূপ সম্পর্ক। তবে অবশেষে মোদিকে সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম। এর ফলে দুই দেশের সম্পর্কের বরফ গলার ইঙ্গিত মিলেছে।<&sol;p>&NewLine;<p>শনিবার &lpar;à§­ জুন&rpar; এনডিটিভি জানিয়েছে&comma; à§§à§« থেকে à§§à§­ জুন কানাডার কানানাসকিসে অনুষ্ঠেয় জি-à§­ সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি।<&sol;p>&NewLine;<p>প্রতিবেদনে আরও বলা হয়&comma; প্রধানমন্ত্রী মোদি জি-à§­ সম্মেলনে যোগ দেবেন বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন। তিনি কার্নির সঙ্গে সাক্ষাতের অপেক্ষায় আছেন বলেও জানিয়েছেন। শুক্রবার এক্সে দেওয়া এক পোস্টে প্রধানমন্ত্রী মোদি জানান&comma; কানাডার প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে তিনি ফোন পেয়েছেন। তিনি আরও উল্লেখ করেন&comma; উভয় দেশ পারস্পরিক সম্মান ও অভিন্ন স্বার্থের ভিত্তিতে &OpenCurlyQuote;নতুন উদ্যমে’ কাজ করবে।<&sol;p>&NewLine;<p>প্রধানমন্ত্রী মোদি লিখেছেন&comma; কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির কাছ থেকে ফোন পেয়ে আনন্দিত। তার সাম্প্রতিক নির্বাচনী জয়ে তাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি এবং চলতি মাসের শেষের দিকে কানানাসকিসে অনুষ্ঠেয় জি-à§­ সম্মেলনে আমন্ত্রণের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ভারত ও কানাডা পারস্পরিক সম্মান এবং অভিন্ন স্বার্থের দ্বারা পরিচালিত হয়ে নতুন উদ্যমে কাজ করবে। সম্মেলনে তার সঙ্গে সাক্ষাতের অপেক্ষায় আছি।<&sol;p>&NewLine;<p>ভারত ও কানাডার মধ্যে চলমান উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে নতুন প্রধানমন্ত্রী কার্নি মোদিকে আমন্ত্রণ জানাবেন কি না তা নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা ছিল। এর আগে সম্মেলনের দিন-তারিখ নির্ধারণ করা হলেও আমন্ত্রণ জানানো হয়নি মোদিকে।<&sol;p>&NewLine;<p>২০২৩ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো পার্লামেন্টের এক ভাষণে দাবি করেছিলেন&comma; খালিস্তানি সন্ত্রাসী হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যায় &OpenCurlyQuote;ভারতীয় এজেন্টরা’ জড়িত ছিলো। এরপরেই দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন শুরু হয়। ভারত এ নতুন অভিযোগকে &OpenCurlyQuote;হাস্যকর’ বলে উড়িয়ে দেয় এবং ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার স্টুয়ার্ট রস হুইলারসহ ছয় কানাডীয় কর্মকর্তাকে বহিষ্কার করে। পাশাপাশি ভারতীয় হাইকমিশনার ও কয়েকজন কূটনীতিককে দেশে ফিরিয়ে নেয়।<&sol;p>&NewLine;<p>চলতি বছরের শুরুতে ট্রুডো প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করলে&comma; এপ্রিল মাসে মার্ক কার্নি কানাডার নির্বাচনে জয়ী হন। এরপর সম্পর্কের উন্নতি নিয়ে আশা তৈরি হয়। যদিও কার্নি ট্রুডোর লিবারেল পার্টির সদস্য&comma; তবে তিনি ভারত-কানাডা সম্পর্ককে &OpenCurlyQuote;অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বলে বর্ণনা করেছেন। কার্নি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন&comma; &OpenCurlyQuote;পারস্পরিক শ্রদ্ধার’ মাধ্যমে মতপার্থক্য সমাধান করা যেতে পারে। প্রধানমন্ত্রী মোদিকে জি-à§­ সম্মেলনে আমন্ত্রণ কার্নির এ পদক্ষেপেরই অংশ বলে মনে করা হচ্ছে।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version